ডেঙ্গু জ্বর কি । ডেঙ্গু জ্বর কিভাবে হয়

adx Ar
Adx AR

ডেঙ্গু জ্বর কি

 

জ্বর, মাথাব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা, মাংশপেশীতে ব্যথা এবং র‌্যাশ ওঠাই ডেঙ্গুর প্রধান লক্ষণ। সব বয়সের শিশু, গর্ভবতী নারী, বয়স্ক ব্যক্তি এবং আগে থেকে যারা শারীরিক বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন, তাদের জন্য ডেঙ্গু মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে। তাই শরীরে জ্বর বা অন্য কোনো উপসর্গ দেখা দিলে অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

 

ডেঙ্গু একটি জনসাধারণতঃ জনসংখ্যা দ্বারা সংক্রমিত হওয়া সংক্রামক একটি রোগ। এটি একটি ভাইরাস নির্দেশিত সংক্রমণ রোগ যা একটি প্রজাতিসম্পদ অর্জনকারী মসৃণ জন্তুর বা পর্যবেক্ষণকারী সমতল মসৃণ প্রজাতি দ্বারা ছড়িয়ে পড়ে। এই রোগের উপসর্গ মাঝখানে ক্ষুদ্র জ্বর, মাথা ব্যথা, শরীরের মাংসপেশীর ব্যথা, হৃদপিণ্ডের অনুভব এবং বমি বা পাতলা পায়খানা সহ অন্যান্য লক্ষণগুলি হতে পারে।

 

ডেঙ্গু ভাইরাস মশারী বাতাস বা খাদ্যে রয়েছে এবং এটি সংক্রমণের জন্য মানচিত্রিত এলাকার মধ্যে সুচারু জনসংখ্যা পরিবেশে ছড়িয়ে যেতে পারে। এই সংক্রমণ মশারীদের দ্বারা ছড়িত হয়, যারা মানুষের রক্তে প্রবেশ করে যা সাধারণতঃ একটি কুষ্ঠসংক্রামক মধ্যম হিসেবে পরিচিত। ডেঙ্গু মশারী সাধারণতঃ দিনের দিকে সকাল এবং সন্ধ্যায় প্রবেশ করতে পারে এবং তাদের মানুষের কাছে সংক্রমণ বিন্যাস করতে হতে পারে।

 

ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা বিভিন্ন উপায়ে সম্ভব। প্রাথমিক চিকিৎসা একটি উচ্চ পরিমাণে পরিচয়পত্র অর্জনের পরে প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠানের আওতাভুক্ত করা উচিত, যেখানে রোগীর অবস্থার উন্নয়ন সুযোগ বেশি হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা সাধারণতঃ সংক্রামণের পশ্চাদ বহু ঘণ্টা পর রোগীর জীবনের প্রথম ২ সপ্তাহে বাস্তবায়ন করা হয়। ডেঙ্গু রোগের জন্য বিশেষভাবে বাচাও ও প্রতিরোধের সময়সীমা হলে কিছু উপায়ে সাধারিত করা হয়। উপায়ের মধ্যে ডেঙ্গু মশারী নিয়ন্ত্রণ, সাধারণ পরিষ্কারতা, ওয়ার্ড স্তরে শিক্ষাদান, সংক্রামকতা দ্রুত চিকিৎসা এবং ডে

 

ডেঙ্গু বা ডেঙ্গু জ্বর একটি ছত্রাকজনিত সংক্রমণ রোগ যা ডেঙ্গু ভাইরাস উত্পন্ন করে। এটি মশারী দ্বারা ছড়িয়ে পড়ে এবং মানুষের রক্তে প্রবেশ করে সংক্রমণ বিকাশ করে।

 

ডেঙ্গু মশারী সাধারণতঃ আদিবাসী ছত্রাক হিসেবে পরিচিত হয়। এই মশারী সকাল এবং বিকালের সময় সক্রিয় হয় এবং মানুষের কাছে সংক্রমণ বিতরণ করতে পারে। ডেঙ্গু মশারী একটি জলাভূমি মশারী হিসেবে সম্পর্কিত হয়, তাই এর প্রতিবাসী ঠিকানা হলেও পানির জলাভূমির কাছে পাওয়া যায়।

 

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলি হতে পারে পানিপান করার ইচ্ছা, প্রবাহমান আক্রমণ, শরীরের ব্যথা ও মাংসপেশীর কমজোরতা, মাথা ব্যথা, জ্বর, ডিম্বস্পন্দন, বমি বা পাতলা পায়খানা, চোখের পাতলা ও লালচে ঘামকাপূর্ত লাল চোখের লক্ষণ সহ অন্যান্য লক্ষণগুলি।

 

ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা বাস্তবায়নের উপর ভিত্তি করে এবং বিশেষভাবে প্রাথমিক সময়ে যারা সংক্রমিত হয়েছেন, তাদের জন্য সঠিক চিকিৎসা ও সামগ্রিক সমর্থন গুরুত্বপূর্ণ। চিকিৎসা প্রদান করার পরে সঠিক পরিচর্যার সাথে সময়ের সাথে পরিস্কার পরিবেশ বজায় রাখা উচিত। আরও ভ্যাকসিনেশন, ডেঙ্গু মশারীর নিয়ন্ত্রণ এবং সচেতনতার মাধ্যমে ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ করা যায়।

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলি একজন সংক্রামিত ব্যক্তিতে ভিন্নভাবে প্রকাশিত হতে পারে, যেমন কিছু মানুষে সাধারণ বা মাইল্ড লক্ষণ প্রকাশ হয়, আর কিছু লোকে মারাত্মক অসুখে ভুগছেন এমন বিষয়ে। সাধারণ ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলি নিম্নরূপ:

 

1. পানিপান করার ইচ্ছা: ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তিদের পানি পান করার অভাব অনুভব হতে পারে।

 

2. জ্বর: উচ্চ জ্বর ডেঙ্গু জ্বরের একটি প্রধান লক্ষণ। জ্বরের তাপমাত্রা সাধারণতঃ ১০০.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট (৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) অথবা তার উপরে হতে পারে।

 

3. মাথা ব্যথা: ডেঙ্গু জ্বরে মাথায় ব্যথা হতে পারে, যা মাথার পিছনের অংশে বা চুলের মাঝে ব্যথা অনুভব করতে পারে।

 

4. শরীরের ব্যথা ও মাংসপেশীর কমজোরতা: ডেঙ্গু জ্বরে ব্যথা ও মাংসপেশীর কমজোরতা হতে পারে, যা শরীরের বিভিন্ন অংশে অনুভব করতে পারে।

 

5. পাতলা পায়খানা: ডেঙ্গু জ্বরে রোগী অস্বস্তি অনুভব করতে পারেন পাতলা পায়খানা হতে পারে।

 

6. বমি বা পাতলা পায়খানা: কিছু মানুষে ডেঙ্গু জ্বরে বমি বা পাতলা পায়খানা হতে পারে।

 

7. চোখের লালচে ঘামকাপূর্ত লাল চোখ: ডেঙ্গু জ্বরে কিছু মানুষে চোখের লালচে ঘামকাপূর্ত লাল চোখের লক্ষণ দেখা যায়।

 

এছাড়াও, ডেঙ্গু জ্বরের অন্যান্য সম্ভাব্য লক্ষণগুলি অন্যভাবেও প্রকাশ করতে পারে এবং অস্বস্তির অবস্থা বিকাশ করতে পারে। যদি ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ অনুভব করেন, তাহলে প্রতিষ্ঠানিক চিকিত্সা প্রদানের জন্য একজন চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।

ডেঙ্গুর গুরুতর উপসর্গগুলি নিম্নরূপ:

 

1. হৃদপিণ্ডের অনুভব: ডেঙ্গুর সংক্রমণ গভীর হলে রোগীর হৃদপিণ্ডে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। এর ফলে রোগী হৃদয়ে ব্যথা বা অনুভব করতে পারেন।

 

2. প্রজাতি হওয়ার সম্ভাবনা: একজন ডেঙ্গু রোগী যদি পূর্বে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন, তাহলে পুনরায় ডেঙ্গু রোগ আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি হয়। এটি হয়ে থাকলে রোগের গুরুত্ব ও সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি হয়।

 

3. ডেঙ্গু শক্ত জ্বর: ডেঙ্গুর শক্ত জ্বর অস্বাভাবিকভাবে উঠতে পারে এবং আরও কঠিন উপসর্গ উত্পাদ করতে পারে। শক্ত জ্বরে রোগীর জ্বরের তাপমাত্রা উচ্চ হয় এবং তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হতে পারে।

 

4. ডেঙ্গু হেমরেজ: ডেঙ্গুর সবচেয়ে গুরুতর উপসর্গ হল ডেঙ্গু হেমরেজ বা ডেঙ্গুর রক্তপাত। এটি রক্তশূন্যতা বা ক্রোধী সমস্যার ফলাফলে হতে পারে এবং জীবনসংক্রান্ত সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

 

এই গুরুতর উপসর্গগুলি সাধারণতঃ ডেঙ্গুর মাইল্ড আক্রান্ত ব্যক্তিদের ব্যথা বা সমস্যার আগেই প্রকাশ করে। এই উপসর্গগুলি যদি দেখা দেয়, তাহলে রোগীকে তাড়িতে চিকিত্সার মাধ্যমে পরামর্শ দিতে হবে এবং প্রতিষ্ঠানিক চিকিত্সা প্রদানের প্রয়োজন হতে পারে।

 

সাধারণতঃ স্বাভাবিক স্বাস্থ্যকর ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে, প্লেটলেট (প্লেটলেট সংক্রান্ত গঠনকারী কণার একটি অংশ) এর সংখ্যা সাধারণতঃ ১,৫০,০০০ থেকে ৪,০০,০০০ প্রতি কুবিক মিলিমিটার হয়। এই সংখ্যা নরমাল প্রাকৃতিক সীমা (Normal Reference Range) হিসেবে পরিগণিত হয়।

 

তবে, ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে প্লেটলেটের সংখ্যা অস্বাভাবিকভাবে কম হতে পারে। ডেঙ্গু জ্বরে প্লেটলেটের সংখ্যা যখন কমে যায়, তখন রোগী ডেঙ্গুর সংক্রামণের সময় রক্তপাতের ঝুঁকিতে পড়েন এবং হেমরেজের (রক্তপাত) ঝুঁকিও বেড়ে যায়। সাধারণতঃ ডেঙ্গু জ্বরে প্লেটলেটের সংখ্যা কমে পরিবর্তিত হয় এবং এটির বৃদ্ধি রোগের প্রকোপের সাথে সম্পর্কিত। প্লেটলেটের সংখ্যা কমে গেলে, রোগী ক্ষুদ্র রক্তপাতের (হেমরেজ) ঝুঁকিতে পড়ে এবং এটি ডেঙ্গুর গুরুতর উপসর্গ হতে পারে।

 

প্লেটলেটের সংখ্যা রক্তপরিমাণ পরীক্ষায় জানা যায়, যার জন্য রোগীকে চিকিত্সকের পরামর্শ মেনে চলতে হবে। চিকিত্সক যখন প্লেটলেটের সংখ্যা এবং রক্তের অন্যান্য পরীক্ষাগুলি বিবেচনা করেন, তখনই তিনি ডেঙ্গু জ্বর বা তা থেকে অন্যান্য রোগের নিশ্চিতকরণ করতে পারেন।

 

ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা করার জন্য কিছু প্রাথমিক ও প্রধান চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এই চিকিৎসা পদ্ধতিগুলি নিম্নলিখিত ধাপসমূহ অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় সময়ে সামগ্রিক সমর্থন ও চিকিৎসা প্রদান করে:

 

1. বিশ্রাম ও পরিবেশের পরিস্কারতা: ডেঙ্গু জ্বরে রোগীকে পর্যটন থেকে বিরত থাকতে হবে এবং প্রয়োজনে বিশ্রাম নিতে হবে। পরিবেশের পরিষ্কারতা সঠিকভাবে মেনে চলতে হবে, বাড়ির মধ্যে মশারী নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং পানিপানের জন্য পরিশোধের পানি ব্যবহার করতে হবে।

 

2. সঠিক প্রতিষ্ঠানিক চিকিৎসা: সাধারণতঃ ডেঙ্গু জ্বরের জন্য রোগীকে প্রতিষ্ঠানিক চিকিৎসা এবং পর্যটন করার জন্য আলাদা করা হয়। চিকিৎসা দেওয়ার জন্য ভিত্তিযুক্ত চিকিত্সা প্রতিষ্ঠানে রোগীকে ভর্তি করা হয়, যেখানে রোগীর অবস্থার উন্নয়ন সুযোগ বেশি হয়।

 

3. সঠিক ক্ষেত্রে মাইল্ড প্রশাসন: ডেঙ্গু জ্বরে রোগীদের জন্য সাধারণতঃ বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকরা মাইল্ড প্রশাসন সমর্থন করেন। এটি অন্যভাবে 'প্রাথমিক চিকিত্সা' হিসাবে পরিচিত। মাইল্ড প্রশাসনের মাধ্যমে রোগীদের উচ্চ পরিমাণে প্রতিষ্ঠানিক চিকিৎসা বাঞ্ছনীয় না হলেও তাদের সাধারণতঃ ভর্তি করা যায় না।

 

4. প্রয়োজনীয় চিকিত্সাগত যন্ত্রপাতি: ডেঙ্গু জ্বরের চিকিত্সার জন্য রোগীদের প্রয়োজনে পরীক্ষা, ডায়াগনোস্টিক টেস্ট এবং আবশ্যিক চিকিত্সাগত যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয়। এগুলির মধ্যে রক্ত পরীক্ষা, প্লেটলেট সংখ্যা পরীক্ষা, এনজাইম টেস্ট, ইউরিন পরীক্ষা, এক্স-রে স্ক্যান, এসিড-বেজড ইলেক্ট্রোলাইট পরীক্ষা ইত্যাদি থাকতে পারে। এগুলি রোগীর অবস্থার নির্ধারণ ও চিকিত্সার পথনির্দেশনার জন্য ব্যবহার করা হয়।

 

5. সঠিক চিকিত্সাগত পরামর্শ: ডেঙ্গু জ্বরের চিকিত্সা প্রদানের জন্য রোগীকে সঠিক চিকিত্সাগত পরামর্শ দেওয়া হয়। এটি রোগীর অবস্থার উন্নয়ন ও সুখকর পরিবর্তনে সহায়তা করে। চিকিত্সক রোগীর অবস্থার উন্নয়নের জন্য মেডিকেশন, পরামর্শ দেয় এবং প্রয়োজনে হাসপাতালের চিকিত্সা দেওয়ার সুপারিশ করতে পারেন।

 

বিশেষজ্ঞ চিকিত্সক সঠিকভাবে রোগীদের চিকিত্সা পরিচালনা ও মাইল্ড প্রশাসনের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়। রোগীর পরিস্থিতি উন্নত হলে এবং কমপ্লিকেশন বা গুরুতর অবস্থা উদ্ভাবন হলে প্রতিষ্ঠানিক চিকিত্সা প্রদানের জন্য রোগীকে ভর্তি করা হতে পারে।

 

এছাড়াও, প্রতিষ্ঠানিক চিকিত্সা প্রাপ্তির পরে রোগীকে পরামর্শ দেওয়া হয় যে তিনি শরীরের পরিচর্যা পরিপালন করবেন ঠিকানার মাধ্যমে, পর্যটন থেকে বিরত থাকবেন, উচ্চ পরিমাণে পরিমিত পরামর্শ দিয়ে খাদ্য গ্রহণ করবেন, পর্যাপ্ত পানি পান করবেন এবং নির্ধারিত মেডিকেশন সময়ে পর্যালোচনা করবেন।

 

সংক্ষেপে বলা যায় যে, ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা পরিচালনার জন্য সঠিক পরামর্শ, প্রতিষ্ঠানিক চিকিত্সা এবং উপযুক্ত পর্যটন পরিস্কারতা অবলম্বন করা উচিত। এছাড়াও, প্রয়োজনে মাইল্ড প্রশাসন এবং চিকিত্সাগত যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয়। রোগীর পরিস্থিতি ভেতরে যাওয়ার সাথে সাথে চিকিত্সা প্রদানের প্রয়োজন হতে পারে, এবং সেক

 

এরকম সাধারণত ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসার পদ্ধতিগুলি রয়েছে। একটি গুরুতর বা সম্প্রচারমূলক ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে রোগীকে উপযুক্ত হাসপাতালে ভর্তি করা হতে পারে এবং তাকে আবশ্যিক চিকিত্সা প্রদান করা হতে পারে। প্রাথমিক চিকিত্সা এবং সাধারণ পরামর্শ মেনে চলতে হবে। চিকিত্সকরা প্রশাসন করে তাদের অবস্থার উন্নয়নের জন্য শাস্ত্রীয় পরামর্শ প্রদান করতে পারেন। সাধারণত, ডেঙ্গু জ্বরের চিকিত্সার উপায় উপরে উল্লেখিত উপায়গুলি পরিপালন করা হয়, তবে সংশ্লেষণ করা উচিত যে, চিকিত্সার প্রদান ও পরামর্শের সময়কে সাধারণ মধ্যেও মাইল্ড প্রশাসন বা বিশেষজ্ঞ চিকিত্সা প্রদানের জন্য সময় হতে পারে। আপনার স্থানীয় চিকিত্সা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠানিক চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে পারেন ডেঙ্গু জ্বরের চিকিত্সার জন্য।

 

ডেঙ্গু জ্বরের রোগীদের জন্য স্বাস্থ্যকর ও পর্যাপ্ত পুষ্টিকর ডায়েট পরামর্শ দেওয়া হয়। ডেঙ্গু জ্বরে রোগীদের শরীরের পরিমাণমতো পুষ্টি ও পর্যাপ্ত পানিতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। নিম্নলিখিত কিছু নির্দেশনা সাধারণত অনুসরণ করা হয়:

 

প্রচুর পরিমাণে তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে। যেমন - ডাবের পানি, লেবুর শরবত, ফলের জুস এবং খাবার স্যালাইন গ্রহণ করা যেতে পারে। এমন নয় যে প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে, পানি জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে।

 

 

1. পর্যাপ্ত পানি গ্রহণ: ডেঙ্গু জ্বরে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি গ্রহণ করা উচিত। পানিতে সমৃদ্ধ হতে হবে যাতে শরীর সঠিকভাবে হাইড্রেটেড থাকে। পানিতে মাখন, চিনি বা অন্যান্য প্রোসেস করা মাদ্যসহ না থাকা উচিত। শুধুমাত্র পরিমিত পরিমাণে সবজি সবজি জুস, নারকেল পানি, লেবু জুস ইত্যাদি গ্রহণ করা উচিত।

 

2. প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট: ডেঙ্গু জ্বরের সময়ে প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার গ্রহণ করা উচিত। শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর ও প্রাকৃতিক খাবার গ্রহণ করা উচিত, যেমন মাংস, মাছ, ডাল, ফল, সবজি, স্বাদযুক্ত প্রোটিন সোর্স এবং অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার।

 

3. ভিটামিন ও খনিজ: রোগীদের শরীরে ভিটামিন ও খনিজের পর্যাপ্ত পরিমাণ থাকা উচিত। ফল, সবজি, হরমোন বিষয়ক চামচ মাটি, খাওয়ার পদার্থ, দুধ ইত্যাদি যুক্ত খাবার গ্রহণ করা উচিত।

 

4. প্রচুর আরাম: ডেঙ্গু জ্বরে রোগীদের অতিরিক্ত শ্রমবিশ্রাম থেকে বিরত থাকা উচিত। প্রয়োজনে বিশেষ করে জ্বরের প্রাথমিক চর্চা পর্যন্ত শুইয়ে থাকা উচিত।

 

ডেঙ্গু জ্বরের সময়ে ব্যক্তির প্রতিষ্ঠানিক চিকিত্সকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত, যিনি স্বাস্থ্যকর ও প্রাকৃতিক ডায়েট পরামর্শ প্রদান করবেন। প্রয়োজনে রোগীর মেডিকেশন বা পরিষ্কারতা নির্দেশনা অনুসরণ করা হবে। 

ডেঙ্গু জ্বরের ঘরোয়া প্রতিকার

 

ডেঙ্গু জ্বর একটি জনস্বাস্থ্য সমস্যা যা ডেঙ্গু ভাইরাসের উপসর্গে হয়। এটি একটি মশার বাড়বার জনসংখ্যা সমস্যা হিসেবে পরিণত হয়েছে, এবং বিশেষতঃ গরম ও আর্দ্র অঞ্চলে সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে।

 

ডেঙ্গু জ্বর একটি সংক্রামক রোগ হওয়ার পর চিকিৎসা করা জরুরি। তবে, কিছু ঘরোয়া প্রতিকার মাধ্যমে আপনি ডেঙ্গু জ্বরের ঝুঁকি কমাতে পারেন। নিম্নলিখিত কিছু প্রতিকার করলে আপনি ডেঙ্গু জ্বরের মাধ্যমে সংক্রমণ থেকে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারেন:

 

1. মশার সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে বাসা ও পরিবেশটি সাফ রাখুন। মশা ও পাখির জন্য পানি জমা রাখা থেকে বিরত থাকুন। ঘরের আশেপাশে কোন পানির জমা না থাকলেও হালকা ড্রেনে মশার প্রতিষ্ঠান হতে পারে, তাই এগুলি পরিস্কার রাখুন।

 

2. মশার সংক্রমণ রোধে মশার ব্যাটার ব্যবহার করুন। মশার ব্যাটার ব্যবহারে করতে পারেন জাল নেট, ডাব বা মশার রিপেলেন্ট। বাসায় থাকা সময় বার্ধক্য থাকা উচিত মশার সংক্রমণ থেকে আপনাকে।

 

3. পরিবারের সদস্যদের জীবন্ত পরিবেশে রক্ষা দিন। মশা সংক্রমিত ব্যক্তি বা ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সম্পর্কে থাকলে সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে। আপনাকে অপরাধী নয়ে মশার ব্যক্তির পরিচর্যা করতে হবে।

 

4. ডেঙ্গু মশার প্রতিষ্ঠান থেকে দূরে থাকুন। মশার বাসায় পরিবারের সদস্যদের সম্পর্কে তাড়াতাড়ি জানা উচিত এবং মশার প্রতিষ্ঠান থেকে সুস্থ দূরে থাকুন।

 

ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে

 

ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে তা সাধারণত ব্যক্তির স্বাস্থ্যস্থিতি, রোগের মাত্রা এবং সঠিক চিকিৎসা পরিচালনা নির্ভর করে। ডেঙ্গু জ্বর একটি ভাইরাস ছাড়ায়, যা ডেঙ্গু মশারী দ্বারা ছড়ায়।

 

সাধারণত ডেঙ্গু জ্বর অকার্যকর বা মাঝারি হয়ে থাকে চার থেকে পাঁচ দিনের জন্য। এই সময়ে রোগী অসুস্থ হয়ে থাকেন এবং তার লক্ষণগুলি উভয় বা চার দিনে শক্ত হতে পারে। ডেঙ্গু জ্বরের প্রধান লক্ষণগুলি হলো জ্বর, মাংসপেশী ও হাড়ে ব্যথা, চোখে লালচে, ত্রুটিতে চামড়া ও লালচে মচকা বা ধুলকা, হাত-পায়ে ব্যথা, অতিরিক্ত শ্রমশক্তি ও দুর্বলতা, উঁচু রক্তচাপ ও স্বাদে অপ্রিয় ব্যাধি বা আলোচনা এবং পাতলা সাদা পায়জামা ও আচমকা হলদের হাতে বা পায়জামায় নিয়ে যেতে পারে।

 

ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে, গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো উচ্চ রক্তচাপ, ক্ষুধার্ত ব্যাধি, অস্বস্তির অবস্থা, সবচেয়ে সামগ্রিকভাবে কর্মক্ষমতা এবং মাত্রামূলক পরিচর্যা। ডেঙ্গু জ্বর ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পেয়ে থাকলে প্রাথমিক সাধারণ চিকিৎসা উপযোগী হতে পারে এবং ক্ষেত্রটি নির্দিষ্ট পর্যায়ের পরিচালনা করতে হতে পারে।

 

আপনি সম্পূর্ণ চিকিৎসা পাওয়ার জন্য ও পরিবারের জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে পরার্থমিক চিকিৎসা এবং পরামর্শ করতে হবে।

 

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয়

 

ডেঙ্গু জ্বর থেকে রোগ প্রতিরোধে কিছু পরামর্শ প্রদান করা হতে পারে। নিম্নলিখিত কিছু করণীয় ডেঙ্গু প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে:

 

1. মশারি নিয়ন্ত্রণ: ডেঙ্গু মশারিগুলি যেমন একটি প্রধান সংক্রমণের উৎস তেমনি একটি প্রতিরোধের উৎস হতেও পারে। বাসা ও পরিবারের চারপাশের এলাকার মশারিগুলি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। মশারি সংক্রান্ত জনগোষ্ঠীতে শীতল জলার সাথে পানি সংগ্রহ করা, মশারি প্রতিরোধী পদার্থ ব্যবহার করা এবং মশারি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা করা জরুরী।

 

2. জলাভূমির স্বাচ্ছন্দ্য: ডেঙ্গু মশারির গঠনের জন্য বিভিন্ন জলাভূমির জলের স্বাচ্ছন্দ্য মেনে চলা জরুরী। পানির ভেতর জলাভূমি গঠন এবং পরিষ্কারভাবে রাখা উচিত। পানির পাত্র, পানির বাল্টি, ফোটাশ ও অন্যান্য জলাভূমি পরিষ্কার রাখতে হবে। পানির সংগ্রহ করার পাত্রগুলি ঢাকনা করতে হবে বা পানিতে মশারি প্রতিরোধী বিষ বা কিছু জীবাণু যোগ করতে হবে।

 

3. মশারি সংক্রান্ত জনগোষ্ঠী পরিচালনা: ডেঙ্গু মশারির সংক্রান্ত জনগোষ্ঠীর পরিচালনা করতে হবে। মশারিগুলির বৃদ্ধি বাধাই করার জন্য আবাসিক এলাকার মশারি নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। জনগোষ্ঠীতে মশারি প্রতিরোধী বিষ ব্যবহার করা, মশারি নিয়ন্ত্রণ উপকরণ ব্যবহার করা, পরিষ্কারভাবে রাখা উচিত এবং সম্প্রসারিত মশারি বৃদ্ধির সময়কাল ও লক্ষণগুলি মেনে চলা উচিত।

 

4. সঠিক পরিবারের সদস্যের পরিচর্যা: ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিরোধে পরিবারের সদস্যদের সুরক্ষা করা জরুরী। মশারি সংক্রান্ত সম্ভাবনামূলক এলাকার পরিবারের সদস্যদের উচ্চ মানসিক ও শারীরিক সম্প্রসারণ থেকে বাঁচান

 

ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিরোধে করণীয় হলো:

 

1. মশারি নিয়ন্ত্রণ: ডেঙ্গু মশারির বৃদ্ধি বাধাই করতে হবে। মশারি সংক্রান্ত জনগোষ্ঠীতে নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা করা উচিত। জলাভূমির পাত্রগুলি পরিষ্কার রাখতে হবে এবং জলাভূমির স্থানে পানি জমা না হতে দেওয়া উচিত। মশারি নিয়ন্ত্রণের জন্য মশারি প্রতিরোধী পদার্থ ব্যবহার করা যেতে পারে।

 

2. পরিবারের সদস্যদের সুরক্ষা: সম্ভাবনামূলক এলাকার পরিবারের সদস্যদের উচ্চ মানসিক ও শারীরিক সম্প্রসারণ থেকে বাঁচান। উন্নত পরিষ্কার ব্যবস্থা রাখুন এবং মশারি সংক্রান্ত জনগোষ্ঠীর বাইরে যেতে হলে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতিগুলি নেয়া উচিত, যেমন মশারি প্রতিরোধী বিষ ব্যবহার করা এবং পরামর্শ মোতাবেক বেশি কাপড় পরে বাইরে চলে যাওয়া।

 

3. জনগোষ্ঠীর সচেতনতা: মশারি সংক্রান্ত জনগোষ্ঠীতে সচেতনতা বৃদ্ধি করুন। মশারি নিয়ন্ত্রণের উপায়গুলি সদস্যদের সাথে ভাগ করুন এবং মশারি বৃদ্ধির সময়কাল এবং লক্ষণগুলি পরিচিত করুন। এছাড়াও, সম্ভাবনামূলক এলাকার জনগোষ্ঠীতে মশারি নিয়ন্ত্রণের জন্য উচিত উপকরণ ও পদার্থ ব্যবহার করা শিখান।

ডেঙ্গু জ্বর একটি সাধারণ রোগ। কিন্তু অবহেলা করলে এই রোগ মারাত্মক হতে পারে। শহরাঞ্চলে এর প্রকোপ বেশি। তাই নগরবাসীকে আরেকটু সজাগ ও সচেতন হতে হবে। বিশেষ করে যাদের ডেঙ্গু হয়েছে তাদের অতিরিক্ত সতর্ক থাকতে হবে। দ্বিতীয় ডেঙ্গু সংক্রমণ মারাত্মক হতে পারে। সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং ভালো থাকুন।

adx ar

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

adx ar
Comments

You must be logged in to post a comment.

adx ar
POPULAR ARTICLES
About Author