গ্রামে লাভজনক ব্যবসা করার ২১ টি গোপন উপায় জানুন।

adx Ar
Adx AR

গ্রামে লাভজনক ব্যবসা

আপনারা যারা গ্রামে লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া জানতে চান, তারা সঠিক একটি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেছেন। আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ এখনো চিন্তা করে যে, ভালো ভালো ব্যবসা গুলো শুধুমাত্র শহরেই হয়। কিন্তু আমি তাদের উদ্দেশ্য করে বলতে চাই এই ধারণাটি একদম ভুল। কারণ আপনারা চাইলে এখন নিজের গ্রাম এলাকাতেই বিভিন্ন ধরনের লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।  

আপনি চাইলে গ্রামে এমন কত গুলো ব্যবসা রয়েছে। গ্রামে যে কোন ছোট বড় ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। বিশেষ করে গ্রামে অনেক কম পরিমাণের মুলধন খাটিয়ে ভালো ভালো লাভজনক ব্যবসা শুরু করা যায়। আর এই ছো*ট ব্যব*সা গুলো শুরু করে অ*নেক বেশি মুনা*ফা অর্জ*ন করা স*ম্ভব। 

তাই আজকের এই আর্টিকেলে গ্রামে লাভজনক ব্যবসা কোন গুলো সে বিষয় নিয়ে আপনাকে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব। তো যাদের ব্যবসা করার মন মানসিকতা আছে, তারা চাইলে আমাদের লেখা আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

আমাদের লেখাগুলো অনুসরণ করে আপনারা গ্রামের ব্যবসার আইডিয়াগুলো সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিতে পারবেন। তাই চলুন আর দেরি না করে, গ্রামে কোন ধরনের লাভজনক ব্যবসা করা যায় সে বিষয়ে জেনে আসি। 

আমরা জানি প্রতিটি ব্যবসা সেটি শহরে হোক বা গ্রামে হোক। ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই কি ধরনের ব্যবসা দাঁড় করাবেন সে নিয়ে, চিন্তা ভাবনা করতে হবে। এবং কোন ধরনের ব্যবসায় কত টাকা মূলধন খাটাতে হবে। সে বিষয়ে ধারণা রাখতে হবে। আপনি যদি এই সকল পদক্ষেপ অনুসরণ করে কাজ করতে পারেন তাহলে আশা করা যায় গ্রামে লাভজনক ব্যবসা করে, অনেক লাভবান হতে পারবেন। গ্রামে লাভজনক ব্যবসা

আর্টিকেল সূচি পত্রঃ

  • গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া সেরা ১৪ টি

  • ১।কাঁচামালের ব্যবসা

  • ২। মুদি দোকানের ব্যবসা

  • ৩। বিউটি পার্লারের ব্যবসা

  • ৪। মুরগি পালনের সাথে মাছের চাষ ব্যবসা

  • ৫। কৃষি পণ্যের দোকান ব্যবসা

  • ৬। বালি/ বালু বিক্রি করার ব্যসা

  • ৭। চাউল বিক্রি করার ব্যবসা

  • ৮। সরিষা বিক্রি করার ব্যবসা

  • ৯। বিকাশ ও মোবাইল লোড এবং মোবাইল সার্ভিসিং করার দোকান ব্যসা

  • ১০। অনলাইন মধু বিক্রির ব্যবসা

  • ১১। ফার্মেসির ব্যবসা বা ঔষধ দোকান ব্যবসা

  • ১২। পেঁপে চাষ করে ব্যবসা

  • ১৩। কোয়েল পাখির ব্যবসা

  • ১৪। রড ও সিমেন্টের ব্যবসা

  • সর্বোপরি আমাদের কথা

গ্রামে লাভজনক ব্যবসা করার ২১ টি গোপন উপায়

আমরা আজকের এই আর্টিকেলে গ্রামে লাভজনক ব্যবসা যেগুলো করে আপনারা সহজে লাভজনক হবেন। সে সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব। আর গ্রামে ব্যবসা মানেই ঝামেলা বিহীন। গ্রামের ব্যবসা গুলো করতে তেমন পরিমাণের প্রতি দরকার হয় না। আবার এত খাটা খাটনিও করার প্রয়োজন হয় না। কারণ নিজের এলাকায় আপনি যখন ইচ্ছা তখন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে পারবেন। 

তাই আমি আপনাদের সুবিধার জন্য, লাভজনক ব্যবসা হিসাবে ১৪ টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানাবো।সে ব্যবসা গুলোর মধ্যে আপনার পছন্দ মতো যেকোনো একটি ব্যবসা নির্ধারণ করে সঠিক পুঁজি খাটিয়ে শুরু করে দিতে পারেন। তো চলুন গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জেনে নেই। 

১। কাঁচামালের ব্যবসা

আমরা জানি মানুষের দৈনন্দিন জীবনে খাবার চাহিদা হিসেবে কাঁচামালের গুরুত্ব অপরিসীম। কাঁচামালের মধ্যে তাদের তাজা সবজিগুলো প্রতিটি মানুষের কাছে অনেকটাই জনপ্রিয়। এক্ষেত্রে গ্রামের মানুষ বা শহরের মানুষ হোক সকলের কিন্তু তাজা তাজা সবজি খেতে অনেকটাই আগ্রহে থাকে। বিশেষ করে কাঁচামালের চাহিদা মানুষের কখনোই মিটবে না। বরং কাঁচামালের চাহিদা দিন দিন যে পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে, তা আমরা সকলেই জানে। 

তাই মানুষের কাঁচামালের চাহিদা পূরণ করার জন্য। আপনার নিজের গ্রামে, ফসলে জমি গুলোতে, লাভজনক কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। কারণ গ্রামে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে কাঁচামালের ব্যবসা সবথেকে বেশি লাভজনক। কারণ কাঁচামাল চাষ এর বিষয়টি গ্রামে ছাড়া শহর অঞ্চল গুলোতে তেমন দেখা যায় না। তাই কাঁচামালের ব্যবসায়ী এতটা লাভজনক। 

আর আপনি যদি গ্রামে কাঁচামালের ব্যবসা করতে চান? সে ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু ধারনা দিতে পারি। যে সব যেগুলো আপনার ফলে জমেতে চাষ করে কাঁচামালার ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। সেগুলোর কিছু নাম হচ্ছে-

১. আলু

২. মিষ্টি কুমড়ো

৩. কচুর-মহি

৪. ঢেঁড়স

৫. মরিচ

৬. বেগুন

৭. টমেটো

৮. লাউ

৯.করলা

১০. বিভিন্ন ধরনের শাক ইত্যাদি।

 আরও পড়ুন:- বিদেশি ব্যবসার আইডিয়া

উপরোক্ত যে, নামগুলো দেখতে পাচ্ছেন এগুলোই মূলত কাঁচামালের মধ্যে পড়ে। আপনাদের গ্রামের ফসলি জমি গুলোতে, এই সব যেগুলো চাষ করে, অনেক লাভবান হতে পারবেন। 

আমরা আপনাকে আগেই বলেছি শহরাঞ্চলে এই কাঁচামাল গুলো চাষ করা সম্ভব হয় না। তাই শহর অঞ্চলের মানুষদের চাহিদা মেটানোর জন্য। আপনার চাষ করা কাঁচামাল গুলো শহরে নিয়ে গিয়ে পাইকারি দামে বা খুচরায় বিক্রি করে লাভবান হতে পারবেন। আমরা নজর দিলে দেখতে পারব যারা ঢাকায় বসবাস করে, তারা কিন্তু সবসময় সবজি ক্রয় করেন। আপনি যদি সেই সকল মানুষের সবচেয়ে চাহিদা পূরণ করতে পারেন। গ্রামের তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণে বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। 

আর গ্রামের বাড়িতে, কাঁচামালের বিভিন্ন পণ্য চাষ করে, আপনার ইচ্ছামত পাইকারিতে এবং খুচরাতে, বিক্রি করতে পারবেন। কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনার তেমন কোন পুঁজি খাটাতে হবে না। অল্প পুজিতে কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। 

তো আমি আপনাকে ধারণা দেয়ার জন্য বলছি আপনি যদি গ্রামের লাভজনক ব্যবসা করতে চান তাহলে কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করুন আর কাঁচামালের ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রথম অবস্থায় আপনার পাঁচ হাজার থেকে দশ হাজার টাকা দিয়ে শুরু করতে পারবেন। তাই অন্যান্য ব্যবসা করার চিন্তা বাদ দিয়ে কাঁচামালের ব্যবসা বেছে নিতে পারেন। 

২। মুদি দোকানের ব্যবসা

বর্তমানে শহরাঞ্চল থেকে গ্রাম অঞ্চল গুলোতে, মুদি দোকান ব্যবসার চাহিদা এবং জনপ্রিয়তা। বিশেষ করে, মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় সকল জিনিস একটি মুদি দোকানে পাওয়া যায়। আর মুদির দোকানে আপনি এমন কিছু প্রোডাক্ট উত্তোলন করতে পারেন। যা মানুষের অনেক উপকারে আসবে। এর মধ্যে দোকান ব্যবসার চাহিদা এতই বেড়ে গেছে যে, মানুষ অল্প পরিমাণের টাকা ইনভেস্ট করে ব্যবসা শুরু করতে পারে। 

আপনি যদি ব্যবসা করতে একটু কৌশলী হন তাহলে, মুদি ব্যবসা করে অনেকটাই লাভ জনক হতে পারবেন। এখানে ব্যবসায়ী কৌশলে বলতে বোঝানো হয়েছে, কাস্টমারকে বাকি দেওয়ার বিষয়টি। কাস্টমারদের বাকি দেয়ার বিষয়টি বিভিন্ন ধরনের কৌশল অবলম্বন করে রাখবেন তা না হলে বাকে দিতে দিতে আপনার এক সময় পুঁজি শেষ হয়ে যাবে। এই ধরনের উদার ব্যবসায়ী আমাদের সমাজে অভাব নেই যারা অল্প সময়ের মধ্যে ব্যবসা থেকে ঝরে পড়েন। 

আপনি যদি গ্রামের বাড়িতে মুদি দোকান ব্যবসা শুরু করেন। সেক্ষেত্রে কাস্টমারদের বাকি দেয়ার বিষয়টি অনেক কমিয়ে ফেলবেন। আপনারা চাইলে, দোকানে একটি নোটিশ ঝুলিয়ে দিতে পারেন। যেখানে লিখতে পারেন, বাকি বিক্রি হয় না। নগদ নামে নিলে কম লাভে পণ্য বিক্রি করা হয়। এক্ষেত্রে আপনি প্রতিটি পণ্য বিক্রি করার সময় যদি দুই থেকে তিন টাকা লাভে, বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিক্রি করেন সেক্ষেত্রে কেউ বাকি নিতে আসবে না অবশ্যই নগদে সকল প্রোডাক্ট কিনতে আগ্রহী থাকবে। 

আবার আপনারা মুদি দোকান ব্যবসার পাশাপাশি, সে দোকানে একটি মোবাইল নিয়ে ফ্যাক্সি লোড করতে পারেন। যা থেকে আপনার আলাদা ইনকাম হবে। কারণ দোকানে অযথাই কাস্টমার না আসলে বসে থাকতে হয়। আপনি সেই সময়টি কাজে লাগিয়ে ফেক্সিলোডে কাজ করতে পারলে, বাড়তি ইনকাম করতে পারবেন। 

৩। বিউটি পার্লারের ব্যবসা

আমাদের বাংলাদেশে এমন কোন নারী নেই যারা সাজগোজ করতে পছন্দ করে না। অধিকাংশ নারীরা কিন্তু বিউটি পার্লারে গিয়ে সাজগোজ করতে পছন্দ করেন। মানুষ বিউটি পার্লারে সাজগোজ করে নিজেকে অনেক পরিপাটি সুন্দর করে তুলতে পারে। আর যতই সময় যাচ্ছে, মানুষের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য ততই চাহিদা বাড়ছে। আমরা আশা করি মানুষের মনে এই চাহিদা *কখনোই কমবে না বৃদ্ধি পাওয়া ছাড়া। আপনারা তাই আপ*নারা চাইলে নিজের গ্রামে বি*উটি পার্লা*রের ব্যব*সা শুরু করতে পা*রেন।

আমরা জানি, যারা গ্রামের বসবাস করে তাদের গ্রামের আশেপাশে কোন বিউটি পার্লার পাওয়া যায় না। মেয়েদের কষ্ট করে, কয়েক গ্রাম পার হয়ে শহরে গিয়ে বিউটি পার্লারে সাজগোজ। তাই আপনি যদি গ্রামের মানুষের এর চাহিদা পূরণ করতে চান? তাহলে নির্দ্বিধায় গ্রামে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে বিউটি পার্লার স্থাপন করতে পারেন। 

আমরা আগেই বলেছি বিউটি পার্লারের চাহিদা সারা জীবন থাকবে। বর্তমান সময়ে ঢাকা শহরের মতো গ্রামের নারীরাও বিউটি পার্লারে সাজতে আগ্রহী। বিশেষ করে, মেয়েরা বিভিন্ন অনুষ্ঠান, বিশেষ করে বিয়ের অনুষ্ঠানে গ্রামের মেয়েরা সাজগোজ করতে শহরে যায়। কারণ তাদের গ্রামে কোন বিউটি পার্লার নেই। 

আপনারা চিন্তা ভাবনা বাদ দিয়ে অল্প কিছু পরিমাণের প্রতি খাটিয়ে নিজের গ্রামে, বিউটি পার্লার ব্যবসা শুরু করুন। এ বিউটি পার্লারের ব্যবসা শুরু করতে আপনার প্রথমে তেমন কোনো খুঁজেই লাগবে না। তো এই ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনার বিশেষ কিছু বিষয়ের উপর নজর রাখতে হবে। 

বিউটি পার্লার ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে, যে জায়গাগুলোতে লোকের সমাগম বেশি। সেই সকল জায়গাতে, মানুষ যাতে সুবিধামতো যেতে পারে। সেখানে আপনারা পার্লারের ব্যবসা স্থাপন করবেন। তাহলে আশা করা যায় আপনারা প্রতিদিন বেশ ভালো পরিমানের লাভবান হতে পারবেন। 

এখন বলতে পারেন, একজন ছেলে হয়ে কিভাবে বিউটি পার্লার চালাবো। আপনার প্রশ্নের উত্তরে বলব, আপনি ছেলে হয়েছেন তো কি হয়েছে। আপনি এই ব্যবসা করার জন্য যাবতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন শুধুমাত্র, বিউটি পার্লারে সাজুগুজু করার জন্য, দুই থেকে তিনজন বিউটি গার্ল নিয়োগ দেবেন। তাদেরকে কিছু পরিমাণে বেতন দিয়ে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভালোভাবে পরিচালনা করতে পারবেন। গ্রামে লাভজনক ব্যবসা

৪। মুরগি পালন ব্যবসার সাথে মাছ চাষ ব্যবসা

আপনি যদি গ্রামের লাভজনক ব্যবসা গুলোর তালিকা জানতে চান? তাহলে আমি আপনাকে জনপ্রিয় একটি ব্যবসার নাম বলতে চাই মুরগি পালন ব্যবসার পাশাপাশি মাছ চাষ ব্যবসা করুন। আপনার যখন এই দুইটি বিষয় নিয়ে একসাথে কাজ করবেন তখন দুই ভাবেই লাভবান হবেন। 

কারণ আমাদের বাংলাদেশে বয়লার মুরগির অনেক চাহিদা আছে। এবং মাছের অনেক চাহিদা আছে। আপনার গ্রামের বাড়িতে যদি কাজটা কোন ঘর থাকে। আবার যদি না থাকে তাহলে ছোট করে একটি মুরগির খামার স্থাপন করবেন।যেখানে ছোট ছোট ফার্মের মুরগির বাচ্চা ক্রয় করে, ব্যবসা পরিচালনা শুরু করে দিবেন। আপনারা মুরগি পালন করে, সেগুলো গ্রামের বাজারে কেজি ধরে বিক্রি করতে পারবেন। 

এখন আপনাদের প্রশ্ন হতে পারে যে গ্রামে মুরগি পালন ব্যবসার সাথে সাথে মাছ চাষ কিভাবে করব। এই প্রশ্নের উত্তরে আমি আপনাকে বলতে চাই। আপনি যদি বয়লার মুরগী পালন করেন। বয়লার মুরগি যে সকল খাদ্য খায়। সেই খাদ্যগুলো দিয়ে আপনি পুকুরে মাছ চাষ করতে পারবেন। মাছ চাষ করার জন্য আপনাকে, মাছের খাবার হিসেবে আলাদা করে কোন খাবার কিনতে হবে না। 

বয়লার মুরগি যে সকল খাদ্য খেয়ে পায়খানা করে, সেগুলো আপনি মাছ চাষের পুকুরে দিলে সেগুলো মাছের খাদ্য হয়ে যাবে। এ বিষয়টি এক ঢেলে দুই পাখি মারার মত। মুরগি পালার পাশাপাশি পুকুরে মাছ চাষ। এ ব্যবসাটি গ্রামাঞ্চলে খুব সহজেই করা যায়। আপনারা বয়লার মুরগির পাশাপাশি আরও বিভিন্ন ধরনের মুরগির জাত রয়েছে যেগুলো নিজের ফার্মে লালন পালন করে, প্রতি মাসে বিক্রয়ের যোগ্য করে তুলতে পারবেন। 

৫। কৃষি পণ্যের দোকান ব্যবসা

আমাদের বাংলাদেশ হল কৃষি প্রধান দেশ। আর আমাদের বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ কৃষি কাজে জড়িত। আর যারা কৃষি কাজ করেন তাদের ফসলি জমিতে বিভিন্ন ধরনের পণ্য ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু গ্রাম অঞ্চলে তেমন কৃষি পণ্যের দোকান দেখা যায় না। তাই কৃষকেরা অনেক কষ্ট করে, শহর অঞ্চলগুলোতে গিয়ে তাদের প্রয়োজনীয় কৃষি পণ্য গুলো নিয়ে আসেন। 

তো আপনার যদি মোটামুটি টাকা ইনভাইট করার মতো সামর্থ্য থাকে। তাহলে আপনার গ্রামের কৃষকদের চাহিদা পূরণ করার জন্য কৃষি পণ্য হিসেবে-

১. সার

২. কীটনাশক

৩. বীজ 

৪. কৃষি কাজের যন্ত্রপাতি ইত্যাদি। 

উপরে উল্লেখিত কৃষি কাজের পণ্য গুলো নিয়ে আপনার গ্রামে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন।কারণ এই জিনিস গুলো মানুষের সারা বছর প্রয়োজন হয়। তাই নিজের গ্রামে এ সকল পন্য সামগ্রী নিয়ে একটি দোকান ঘরে ব্যবসা কার্যক্রম শুরু করতে পারেন। এ ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রথম অবস্থায় আপনার টাকা ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হতে পারে প্রায় ৫০ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকা। 

এক্ষেত্রে আপনি যদি আরো একটু বেশি পরিমাণে টাকা ইনভেস্ট করতে পারেন। তাহলে আপনার ব্যবসাটি জাকজমক করে তুলতে পারবেন। কারণ এই ব্যবসাতে লাভ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই কোন চিন্তা ভাবনা বাদ দিয়ে, গ্রামে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে কৃষি পণ্যের ব্যবসা শুরু করুন। 

৬। বালি/ বালু বিক্রি করার ব্যবসা

আমরা যারা গ্রামে বসবাস করি, গ্রামের আশেপাশে বিভিন্ন নদী-নালা রয়েছে। আমরা চাইলে, নিজের গ্রামে বালি বিক্রির ব্যবসা শুরু করে দিতে পারি। বর্তমান সময়ে বালি এতটাই চাহিদা পূর্ণ পণ্য। যা পাকা দালান তৈরি করার জন্য সব সময় প্রয়োজন হয়। ভালো ছাড়া কোনোভাবেই ঘরবাড়ি তৈরি করা সম্ভব হয় না। তাই আপনারা বুঝতেই পারছেন বালু কতটা চাহিদা পূর্ণ পণ্য। 

তাই আপনি যদি গ্রামের বাড়িতে ব্যবসা করতে আগ্রহী থাকেন তাহলে, বিভিন্ন নদী/ খাল থেকে, অল্প পরিমাণ টাকা ইনভাইট করে, বালু তুলে মানুষের চাহিদা পূরণ করতে পারলে, অনেক ভালো করে মানে বিক্রির মূল্য পাবেন। তাই আপনি যদি গ্রামে লাভজনক ব্যবসা করতে চান তাহলে বালু ব্যবসা শুরু করে দিন। 

৭। চাউল বিক্রির ব্যবসা

মানুষের প্রতিদিনের চাহিদার মধ্যে চাউল অন্যতম। কারণ চাউল ছাড়া ভাত খাওয়া সম্ভব হবে না। আর বাঙালীরা সবসময় ভাত খেতেই পছন্দ করেন। আর যতদিন না পর্যন্ত পৃথিবীতে কেয়ামত না আসছে। ততদিন পর্যন্ত চাউলের চাহিদা শেষ হবে না। এটা চাউলের চাহিদা মানুষের জীবনে দিন দিন বৃদ্ধি পেতে থাকবে। 

তাই আপনি যদি গ্রামের লাভজনক ব্যবসার তালিকা খুঁজেন? তার মধ্যে বেছে নিতে পারেন চাল বিক্রির ব্যবসা।আপনারা এই চাউলের ব্যবসাটি দুই ভাবে শুরু করতে পারবেন যেমন-

(১) আপনারা গ্রামের কৃষকদের কাছ থেকে চাউল কিনে নিতে পারবেন পাইকারি দামে। তারপর সেই চাউল গুলো শহরাঞ্চলে বড় বড় কোম্পানিদের কাছে বা পাইকারদের কাছে বেশি দামে বিক্রি করতে পারবেন। এরকমভাবে আপনারা অল্প সময়ের মধ্যে লাভজনক হয়ে উঠতে পারবেন। 

(২) আপনি যদি গ্রাম অঞ্চলে চাউলের লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে চান? তাহলে পাইকারিতে না বিক্রি করে। খুচরা বিক্রি করলে, অনেক বেশি পরিমাণে লাভবান হতে পারবেন। আর এই ব্যবসা অল্প পুঁজি দিয়ে শুরু করা যাবে।গ্রামে লাভজনক ব্যবসা

৮। সরিষা বিক্রি করার ব্যবসা

আমাদের বাংলাদেশের সরিষা চাষ করে কৃষকরা অনেক লাভবান হয়। সরিষা অনেক উপকারী একটি পণ্য। কারণ সরিষার মাধ্যমে অনেক ধরনের জিনিস তৈরি করা যায়। বিশেষ করে সরিষা দিয়ে সরিষার তেল তৈরি করা হয়। সরিষা দিয়ে ভর্তা তৈরি করা হয়। আবার সরিষা মানুষের ঠান্ডা জনিত কারণে অনেক উপকারী। 

মানুষের দৈনন্দিন চাহিদা মেটানোর জন্য সরিষা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশের সরিষা ব্যবহার করে সরিষার তেল তৈরি করা হয়। তো তৈল ছাড়া মানুষ কোনভাবেই রান্নাবান্না করতে পারে না।আপনারা এই বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে নিজের গ্রামে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে, গ্রামের কৃষকদের কাছে সরিষা পাইকারি দামে কিনে নিয়ে, শহরাঞ্চল গুলোতে, অনেক বেশি দামে বিক্রি করতে পারবেন। 

আবার আপনি যদি সরিষা গুলো নিজে চাষ করেন। সেক্ষেত্রে নিজের এলাকায় বাজারগুলোতে খুচরায় বিক্রি করে আরো বেশি লাভ করতে পারবেন। এখন গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে, আমি আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সরিষা চাষ করে নিজে নিজে বিক্রি করুন। 

৯। বিকাশ ও মোবাইল ফেক্সিলোড এবং মোবাইল সার্ভিসিং করার দোকান ব্যবসা

আমাদের জানামতে, শহর অঞ্চল থেকে শুরু করে গ্রামের প্রতিটি জায়গায় মানুষ এখন মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন।বিশেষ করে, মানুষের মোবাইল ফোন একটি অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষ মোবাইল ছাড়া এক মুহূর্ত চলতে পারে না। আর যারা মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন তাদের মোবাইল বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে সমস্যা দেখা দেয়। সেজন্য গ্রামের লোকেরা মোবাইল ঠিক করার দোকান খুঁজে পান না বিধায় শহর অঞ্চলে মোবাইল ঠিক করতে চলে যান। 

তাই আপনি যদি মোবাইল সার্ভিসিং এর ব্যবসা নিজের এলাকায় শুরু করতে পারেন। তাহলে, মোবাইল ঠিক করার শুধুমাত্র কিছু যন্ত্রাংশ কিনে নিয়ে ব্যবসা শুরু করে দিতে পারবেন। মোবাইল যেহেতু সকালে ব্যবহার করে তাই সকলের মোবাইলে কিছু না কিছু সমস্যা হয়ে থাকে। মোবাইল সার্ভিসিং বিষয়ে আপনি যদি একটি ভাল কোর্স করতে পারেন।তাহলে এই ব্যবসায়ী অনেক উন্নতি করতে পারবেন। 

আপনি যখন গ্রামে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে, মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকান দিবেন। তখন প্রতিদিন মোবাইল ঠিক করার কাস্টমার নাও পেতে পারেন। তাই আগে থেকেই পরিকল্পনা করে আপনার দোকানে মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ এবং মোবাইল ফেক্সিলোডের সার্ভিস প্রদান করতে পারেন। কারণ মানুষ মোবাইলে একে অপরের সাথে কথা বলতে চাইলে, ফ্যাক্স লোড করতেই হবে। 

আর মোবাইল সার্ভিসিং দোকানে ফেক্সিলোডের সার্ভিস দিলে, মানুষের অনেক সুবিধা হবে। আবার মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশের টাকা পাঠানো টাকা বের করে দেয়ার বিষয়ে সার্ভিস দিতে পারলে, অনেক ভালো কমিশন কোম্পানি থেকে ভোগ করতে পারবেন আবার সাধারণ পাবলিকের কাছেও টাকা পাঠানোর বিনিময়ে এবং বের করার বিনিময়ে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। গ্রামে লাভজনক ব্যবসা

১০. অনলাইনে মধু বিক্রয়ের ব্যবসা

মধু মানব দেহের জন্য অনেক উপকারী একটি খাবার। মধুর উপকার বলে শেষ করা যাবে না। এর চাইতে আগের তুলনায় অনেক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই আপনি যদি গ্রামে বসবাস করেন সেক্ষেত্রে লাভজনক ব্যবসা খুঁজেন? তাহলে মধূ বিক্রির ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন। আমরা যারা গ্রামে বসবাস করি, মধুর ব্যবসা যদি গ্রামে কোন দোকান দিয়ে করা হয় সেক্ষেত্রে তেমন বিক্রি হবে না। 

কারণ যারা গ্রামে বসবাস করে তারা চাইলে, যখন ইচ্ছা তখন মধুর সংগ্রহ করতে পারেন। কিন্তু শহরাঞ্চল গুলোর বিষয়ে ভিন্ন। কারণ শহরে মধু পাওয়া যায় না। তাই আপনি যদি এই বিষয়টি কাজে লাগিয়ে। গ্রাম থেকে মধ্য সংগ্রহ করে, শহরগুলোতে বিক্রি করতে চান? অনলাইনের মাধ্যমে, খুব দ্রুত সেল করতে পারবেন। 

আর অনলাইন এর মাধ্যমে মধু বিক্রির ব্যবসা করতে চাইলে, আপনাদের অবশ্যই একটি অনলাইন মাধ্যম বেছে নিতে হবে। যা হতে পারে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, টুইটার বা ইনস্টাগ্রাম। এছাড়া আপনি চাইলে ইউটিউব এর মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে, মধু বিক্রির বিষয়টি প্রচার/ প্রচারণা করে, বিক্রি করতে পারবেন। 

আর বাংলাদেশ এক কেজি খাঁটি মধু অনেক দামি। আপনি গ্রাম অঞ্চল থেকে মধু গুলো সংগ্রহ করে, অনলাইন এর পাশাপাশি, সরাসরি মধু পাইকারদের কাছে, মধু বিক্রি করে লাভজনক হতে পারবেন। 

১১. ফার্মেসি বা ঔষুধ দোকান ব্যবসা

 

আমাদের সমাজে যারা বসবাস করে তাদের শারীরিক বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়। আর মানুষের শারীরিক কোন সমস্যা হলে ঔষধ কেনার জন্য, বিভিন্ন ফার্মেসির দোকান গুলোতে দৌড়াদৌড়ি করেন। তাই আপনি চাইলে আপনার গ্রামের মানুষদের, ঔষধের চাহিদা মেটাতে, ফার্মেসি দোকান ব্যবসা শুরু করতে পারেন। 

কারণ গ্রাম অঞ্চলগুলোতে তেমন ঔষধের ঘর দেখা যায় না। যাদের শারীরিক সমস্যার জন্য ওষুধ কেনার প্রয়োজন হয় তারা কিন্তু শহরে চলে যায়। তাই এই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে আপনি যদি গ্রামের মানুষের ওষুধের চাহিদা মেটাতে, ফার্মেসির দোকান দেন। তাহলে অল্প সময়ের মধ্যে লাভজনক হয়ে উঠতে পারবেন। 

ফার্মেসী ব্যবসার এটি মজা রয়েছে। আপনি শুনলেই অবাক হবেন যে, আমরা যখন বাজারে কোন কাঁচা বাজার করতে যাই। তখন কিন্তু বিভিন্ন পণ্যের দামাদামি করি। আর দামাদামি করেই আমরা কাঁচামাল থেকে শুরু করে আরো অন্যান্য পণ্য কিনতে পারি। 

কিন্তু ফার্মেসি এমন একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। যেখানে কোন ঔষধের দামাদামি চলে না। ফার্মেসির দোকানদার আপনাকে যে দাম বলবে, সেই দানে আপনাকে অসতিন নিতে হবে। তাই এখানে ব্যবসা করার সময় তেমন বেশি কথা বলার প্রয়োজন হয় না। আর এই ব্যবসাতে পরিশ্রম অনেকটাই কম। গ্রামে ফার্মেসী ব্যবসা শুরু করলে, আমি আশা করি আপনারা লাভজনক হয়ে উঠতে পারবেন। গ্রামে লাভজনক ব্যবসা

১২. পেঁপে চাষ করার ব্যবসা

আমরা জানি শহর অঞ্চল গুলোতে, তেমন ফলমূলের চাষ করা হয় না। তাই আপনি চাইলে গ্রামে পেঁপে চাষ লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আমাদের জানামতে শহরের মানুষ যে সকল পেপে বাজার থেকে কিনে সেগুলোর সব কয়টি গ্রাম থেকে যায়। আর উক্ত পেঁপে দিয়ে বিভিন্ন ধরনের তরকারি আইটেম করা যায়। তাই এই পেপের চাহিদা অনেকটাই বেশি। 

আপনার গ্রামে যদি চাষ করার জায়গা থাকে। তাহলে অনেক গুলো পেঁপে চারা লাগিয়ে, কিছু টাকা খরচ করে, সেগুলো বড় করে তুলবেন। আর যখন পেঁপে ধরবে, তখন বিক্রির যোগ্য হলে, সেগুলো বিক্রি করার জন্য শহরের বিভিন্ন পাইকারদের সন্ধান করে বিক্রি করতে পারবেন। আবার আপনি যদি নিজের গ্রাম থেকে এই পেঁপে গুলো শহরে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করেন। তাহলে অনেক বেশি পরিমাণে লাভজনক হতে পারবেন। 

১৩. কোয়েল পাখির ব্যবসা

বাংলাদেশের সব থেকে জনপ্রিয় মাংস এবং ডিম খাওয়ার উপযোগী পাখি হচ্ছে, কোয়েল পাখি। কোয়েল পাখির ডিম এবং মাংস খেতে, বেশিরভাগ বাঙালিরা পছন্দ করেন। বর্তমান সময়ে কোয়েল পাখির ব্যবসায় অনেক লাভ করা যায় কারণ কোয়েল পাখির ডিম এবং মাংসের প্রচুর চাহিদা গ্রাম অঞ্চল চেয়ে শহর অঞ্চল গুলোতে বেশি। 

তাই আপনার গ্রামে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে কোয়েল পাখির ব্যবসা শুরু করে দিন। 

১৪. রড ও সিমেন্টের ব্যবসা

বর্তমান সময়ে রড সিমেন্টের ব্যবসার চাহিদা অনেক বেশি। কারণ মানুষ পাকা ঘর নির্মাণ করতে, রড সিমান ব্যবহার করে থাকে। আপনি যদি সাধারণ একটি বিল্ডিং দিতে চান? সেক্ষেত্রে রড ও সিমেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর বর্তমান সময়ে গ্রামাঞ্চল গুলো শহরের সাথে পাল্লা দিয়ে চলা শুরু করেছে। এখন নজর দিলে দেখা যায় প্রতিটি ছোট ও বড় গ্রামে, বড় বড় দালান কোঠা রয়েছে। 

আর প্রতিটি গ্রামের মানুষ এখন তাদের টিনের ঘরের বিপরীতে, পাকা দালান করতে আগ্রহী। তাই আপনি গ্রামের মানুষের এই চাহিদা পূরণ করার জন্য। নিজের গ্রামে একটি লাভজনক ব্যবসা হিসেবে রড সিমেন্ট ব্যবসা শুরু করতে পারেন। তবে আমরা আপনাকে গ্রামে বসে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে সর্বশেষ রড সিমেন্ট ব্যবসার আইডিয়া দিলাম, যা শুরু করতে আপনার প্রায় ১০ লাখ টাকার মত মূলধন খাটাতে হবে। তাহলে আপনারা এই ব্যবসাতে সফল হয়ে উঠতে পারবেন। 

সর্বোপরি আমাদের কথাঃ

গ্রামের লাভজনক ব্যবসা হিসেবে, অল্প পুজিতে তাই অধিকাংশ ব্যবসা গুলো শুরু করতে পারবেন। আর মানুষ ছোট ছোট ব্যবসা করে কিন্তু একদিন সফল ব্যবসায়ী হয়ে ওঠেন। আপনিও যদি কম টাকা খাটিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন বেশি বেশি শ্রম দিতে পারেন তাহলে আপনিও একদিন সফল ব্যবসায়ী থেকে উদ্যোক্তা হয়ে উঠতে পারবেন। 

তো আমাদের উপরে উল্লেখিত আলোচনায়, যে ব্যবসার আইডিয়াটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে, সেটি নির্ধারিত মূলধন খাটিয়ে শুরু করে দিতে পারেন। আর আমাদের এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আরো অন্যান্য লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া জানতে নিয়মিত নজর রাখুন। 

ধন্যবাদ। 

adx ar

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

adx ar
Comments

You must be logged in to post a comment.

adx ar
POPULAR ARTICLES
About Author

CEO & Founder